ক্যাচ ফেলল ভারত, সুযোগ ফেলল বাংলাদেশ
উল্টো পাল্টা শট খেলেছেন বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাটসম্যান। ছবি: এএফপি
প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৩৯ রান বাংলাদেশের।
৫টি ক্যাচ ফেলেছে ভারত।
সর্বোচ্চ ৩৪ রান লিটন দাসের।
৫৭টি ডট ছিল বাংলাদেশ ইনিংসে।
একের পর এক ক্যাচ তুলল বাংলাদেশ। আবার ক্যাচ ফেলার দারুণ এক প্রদর্শনীও দেখাল ভারত। টি-টোয়েন্টিতে ১৫ ওভারের মধ্যে ৫টি ক্যাচ ফেলার পর রান উৎসবের আশা করাই যায়। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সুযোগ কাজে লাগানোর কোনো চেষ্টাই দেখা গেল না। হাস্যকর এক ব্যাটিং প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৩৯ রান তুলতে পেরেছে আজ।
আজ সত্যিকারের এক টি-টোয়েন্টিই খেলল বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি মানেই মুহূর্তে মুহূর্তে উত্তেজনা। সবার মধ্যে একটু বেশি উদ্দীপনা, তাড়াহুড়া। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা সেই তাড়াহুড়াটাই দেখালেন আজ। রান তোলার না, ড্রেসিংরুমে ফেরার।
প্রথম ওভার থেকেই সবার তেড়েফুঁড়ে মারার ইচ্ছা দেখা গেল। উনাদকাটের শেষ বলে স্লগ করতে গিয়ে থার্ডম্যানে বল তুলে দিলেন সৌম্য সরকার। ভারতীয় তিন ফিল্ডার মিলে লেজেগোবরে করে সে যাত্রা বাঁচিয়ে দিলেন বাংলাদেশি ওপেনারকে। তৃতীয় ওভারে উনাদকাটকে পেয়েই ছক্কা সৌম্যের। কিন্তু সে ছক্কা যে বড় কিছুর ইঙ্গিত নয়, সেটা প্রমাণ করতেই এক বল পরেই শর্ট ফাইনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন সৌম্য।
পরের ওভারে ফিরতে পারতেন তামিম ইকবালও। কিন্তু ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে তাঁর তোলা ক্যাচ ফিল্ডারের নাগালের একটু বাইরে পড়েছিল। পরের ওভারের তৃতীয় বলেই তামিমকে আউট করে দিলেন শার্দুল ঠাকুর। রিভিউ নিয়ে বেঁচেও গেলেন। সে আনন্দে পরের তিন বলে চার, চার এবং ফাইন লেগে ক্যাচ! ৩৫ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারাল বাংলাদেশ।
স্কোর দ্বিগুণ হতে হতে উইকেট সংখ্যাও ৪ হয়ে গেল। দুই চার ও এক ছক্কায় একটু ঝড়ের ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন মুশফিক। কিন্তু ছক্কা মারার পরের বলেই ক্যাচ দিয়ে ১৮ রানে থেমে গেলেন। বিজয় শংকরের প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেট পাওয়ার আনন্দ দ্বিগুণ করে একটু পরেই ফিরে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য কোনো ঝড়টরের ইঙ্গিত দেননি। অষ্টম বলে আউট হওয়ার আগে মাত্র ১ রান করেছেন অধিনায়ক।
এর আগেই অবশ্য শংকরকে দুবার মাথা নাড়তে হয়েছে নিজের দুর্ভাগ্যে। তাঁর এক ওভারেই দুবার ক্যাচ তুলেছেন লিটন দাস। কিন্তু খুবই হাস্যকরভাবে ক্যাচ ফেলেছেন ভারতীয় ফিল্ডাররা। ১৫তম ওভারে আরেকটা ক্যাচ ফেলেছে ভারত। এবারও দুর্ভাগা বোলার শংকর। তবে কাউকে দোষ দেওয়ার উপায় নেই, সাব্বিরের তোলা ক্যাচ দৌড়ে গিয়েও ধরতে পারেননি শংকর।
আকাশে বল তোলার রোগ অবশ্য এরপরও সারেনি বাংলাদেশের। পরের ওভারের প্রথম বলে যুজবেন্দ্র চাহালকে তুলে মারতে গেলেন লিটন। লং অফে রায়নার হাতে ধরা পড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৩০ বলে ৩৪ রানের ইনিংস। ক্যাচ দেওয়ার ধারা বজায় রেখে মিরাজ (৩), সাব্বিরও (৩০) ফিরলেন। রানটাও তাই দেড় শর ধারে কাছে গেল না।
উল্টো পাল্টা শট খেলেছেন বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাটসম্যান। ছবি: এএফপি
প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৩৯ রান বাংলাদেশের।
৫টি ক্যাচ ফেলেছে ভারত।
সর্বোচ্চ ৩৪ রান লিটন দাসের।
৫৭টি ডট ছিল বাংলাদেশ ইনিংসে।
একের পর এক ক্যাচ তুলল বাংলাদেশ। আবার ক্যাচ ফেলার দারুণ এক প্রদর্শনীও দেখাল ভারত। টি-টোয়েন্টিতে ১৫ ওভারের মধ্যে ৫টি ক্যাচ ফেলার পর রান উৎসবের আশা করাই যায়। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সুযোগ কাজে লাগানোর কোনো চেষ্টাই দেখা গেল না। হাস্যকর এক ব্যাটিং প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৩৯ রান তুলতে পেরেছে আজ।
আজ সত্যিকারের এক টি-টোয়েন্টিই খেলল বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি মানেই মুহূর্তে মুহূর্তে উত্তেজনা। সবার মধ্যে একটু বেশি উদ্দীপনা, তাড়াহুড়া। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা সেই তাড়াহুড়াটাই দেখালেন আজ। রান তোলার না, ড্রেসিংরুমে ফেরার।
প্রথম ওভার থেকেই সবার তেড়েফুঁড়ে মারার ইচ্ছা দেখা গেল। উনাদকাটের শেষ বলে স্লগ করতে গিয়ে থার্ডম্যানে বল তুলে দিলেন সৌম্য সরকার। ভারতীয় তিন ফিল্ডার মিলে লেজেগোবরে করে সে যাত্রা বাঁচিয়ে দিলেন বাংলাদেশি ওপেনারকে। তৃতীয় ওভারে উনাদকাটকে পেয়েই ছক্কা সৌম্যের। কিন্তু সে ছক্কা যে বড় কিছুর ইঙ্গিত নয়, সেটা প্রমাণ করতেই এক বল পরেই শর্ট ফাইনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন সৌম্য।
পরের ওভারে ফিরতে পারতেন তামিম ইকবালও। কিন্তু ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে তাঁর তোলা ক্যাচ ফিল্ডারের নাগালের একটু বাইরে পড়েছিল। পরের ওভারের তৃতীয় বলেই তামিমকে আউট করে দিলেন শার্দুল ঠাকুর। রিভিউ নিয়ে বেঁচেও গেলেন। সে আনন্দে পরের তিন বলে চার, চার এবং ফাইন লেগে ক্যাচ! ৩৫ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারাল বাংলাদেশ।
স্কোর দ্বিগুণ হতে হতে উইকেট সংখ্যাও ৪ হয়ে গেল। দুই চার ও এক ছক্কায় একটু ঝড়ের ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন মুশফিক। কিন্তু ছক্কা মারার পরের বলেই ক্যাচ দিয়ে ১৮ রানে থেমে গেলেন। বিজয় শংকরের প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেট পাওয়ার আনন্দ দ্বিগুণ করে একটু পরেই ফিরে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য কোনো ঝড়টরের ইঙ্গিত দেননি। অষ্টম বলে আউট হওয়ার আগে মাত্র ১ রান করেছেন অধিনায়ক।
এর আগেই অবশ্য শংকরকে দুবার মাথা নাড়তে হয়েছে নিজের দুর্ভাগ্যে। তাঁর এক ওভারেই দুবার ক্যাচ তুলেছেন লিটন দাস। কিন্তু খুবই হাস্যকরভাবে ক্যাচ ফেলেছেন ভারতীয় ফিল্ডাররা। ১৫তম ওভারে আরেকটা ক্যাচ ফেলেছে ভারত। এবারও দুর্ভাগা বোলার শংকর। তবে কাউকে দোষ দেওয়ার উপায় নেই, সাব্বিরের তোলা ক্যাচ দৌড়ে গিয়েও ধরতে পারেননি শংকর।
আকাশে বল তোলার রোগ অবশ্য এরপরও সারেনি বাংলাদেশের। পরের ওভারের প্রথম বলে যুজবেন্দ্র চাহালকে তুলে মারতে গেলেন লিটন। লং অফে রায়নার হাতে ধরা পড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৩০ বলে ৩৪ রানের ইনিংস। ক্যাচ দেওয়ার ধারা বজায় রেখে মিরাজ (৩), সাব্বিরও (৩০) ফিরলেন। রানটাও তাই দেড় শর ধারে কাছে গেল না।