ইউএস-বাংলার বিমান বিধ্বস্ত
কালই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী
নেপালে ইউএস-বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার পর সিঙ্গাপুর সফর সংক্ষিপ্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল মঙ্গলবার দেশে ফিরবেন। আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।
আশরাফুল আলম খোকন জানান, গতকাল রোববার সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রীয় সফরে যান শেখ হাসিনা। আগামী ১৪ মার্চ তার দেশে ফেরার কথা ছিল। তবে বিমান দুর্ঘটনার পর তিনি আগামীকালই দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এর আগে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ৫০মিনিটে নেপালের প্রধানমন্ত্রী খাদগা প্রসাদ শর্মা অলির সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ত্রিভূবন বিমানবন্দর খোলার সঙ্গে সঙ্গে তিনি সাহায্যকারী দল নেপালে পাঠাবেন। প্রয়োজনীয় যত রকমের সাহায্য দরকার বাংলাদেশ তা করবে।
আজ সোমবার এসটু-এইউজি মডেলের ৭৮ সিটের ওই বিমানটি ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। দুপুর ২টা ২০ মিনিটে বিমানটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকাজে ঘটনাস্থলে ছুটে যান ফায়ার সার্ভিস কর্মী ও সেনা সদস্যরা। এখন পর্যন্ত বিধ্বস্ত বিমানের উদ্ধারকাজ চলছে।
বিমানটির ৭১ যাত্রীর মধ্যে বাংলাদেশি ৩৬ জন ছাড়াও নেপালের ৩৩ জন এবং একজন করে মালদ্বীপ ও চীনের যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে।
কালই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী
নেপালে ইউএস-বাংলার বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার পর সিঙ্গাপুর সফর সংক্ষিপ্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল মঙ্গলবার দেশে ফিরবেন। আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।
আশরাফুল আলম খোকন জানান, গতকাল রোববার সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রীয় সফরে যান শেখ হাসিনা। আগামী ১৪ মার্চ তার দেশে ফেরার কথা ছিল। তবে বিমান দুর্ঘটনার পর তিনি আগামীকালই দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এর আগে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ৫০মিনিটে নেপালের প্রধানমন্ত্রী খাদগা প্রসাদ শর্মা অলির সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ত্রিভূবন বিমানবন্দর খোলার সঙ্গে সঙ্গে তিনি সাহায্যকারী দল নেপালে পাঠাবেন। প্রয়োজনীয় যত রকমের সাহায্য দরকার বাংলাদেশ তা করবে।
আজ সোমবার এসটু-এইউজি মডেলের ৭৮ সিটের ওই বিমানটি ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। দুপুর ২টা ২০ মিনিটে বিমানটি কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়। দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকাজে ঘটনাস্থলে ছুটে যান ফায়ার সার্ভিস কর্মী ও সেনা সদস্যরা। এখন পর্যন্ত বিধ্বস্ত বিমানের উদ্ধারকাজ চলছে।
বিমানটির ৭১ যাত্রীর মধ্যে বাংলাদেশি ৩৬ জন ছাড়াও নেপালের ৩৩ জন এবং একজন করে মালদ্বীপ ও চীনের যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে।