জাকারবার্গকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তলব
ফেইসবুক গ্রাহকদের তথ্য রাজনৈতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের হাতে কীভাবে গেল সে বিষয়ে ব্যাখ্যা নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে হাজির হতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গকে।
এ বিষয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউজ অব কমন্সের তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান ডেমিয়ান কলিন্স জাকারবার্গকে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, ‘ভয়াবহ বিধি লংঘনের’ বিষয়টি নিয়ে যথাযথ কর্তৃত্বসম্পন্ন একজন ঊর্ধ্বতন ফেইসবুক নির্বাহীর বক্তব্য শোনার সময় হয়েছে।
আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে ফেইসবুক প্রধানকে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে বিবিসির খবর।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারণায় পরামর্শক হিসেবে কাজ করে লন্ডনভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা। এই প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ কোটি ফেইসবুক গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে তা বিশ্লেষণ করে প্রচারণার রসদ যোগায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চ্যানেল ফোরের এক প্রতিবেদনে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে এ বিষয়সহ রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে অপপ্রচারের কৌশল অবলম্বনের অভিযোগ তোলা হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা। ইতোমধ্যে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার কার্যালয়ে তল্লাশি পরোয়ানা জারির আবেদনও হয়েছে আদালতে।
তাদের কাছে কীভাবে ফেইসবুক গ্রাহকদের তথ্য গেল সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল ব্রিটিশ পার্লামেন্টের এই কমিটি।
তবে তারা কমিটিকে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য দিয়েছে অভিযোগ করেছেন ডেমিয়েন কলিন্স।
এ বিষয়ে জাকারবার্গের বক্তব্য শুনতে চান বলে সপ্তাহের শুরুর দিকে জানিয়েছিলেন তিনি। এখন এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণ নিয়ে তাকে হাজির হতে চিঠি পাঠিয়েছেন।
এ বিষয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউজ অব কমন্সের তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান ডেমিয়ান কলিন্স জাকারবার্গকে লেখা এক চিঠিতে বলেছেন, ‘ভয়াবহ বিধি লংঘনের’ বিষয়টি নিয়ে যথাযথ কর্তৃত্বসম্পন্ন একজন ঊর্ধ্বতন ফেইসবুক নির্বাহীর বক্তব্য শোনার সময় হয়েছে।
আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে ফেইসবুক প্রধানকে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে বিবিসির খবর।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারণায় পরামর্শক হিসেবে কাজ করে লন্ডনভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা। এই প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ কোটি ফেইসবুক গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে তা বিশ্লেষণ করে প্রচারণার রসদ যোগায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
সম্প্রতি চ্যানেল ফোরের এক প্রতিবেদনে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে এ বিষয়সহ রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে অপপ্রচারের কৌশল অবলম্বনের অভিযোগ তোলা হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা। ইতোমধ্যে কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার কার্যালয়ে তল্লাশি পরোয়ানা জারির আবেদনও হয়েছে আদালতে।
তাদের কাছে কীভাবে ফেইসবুক গ্রাহকদের তথ্য গেল সে বিষয়ে কর্মকর্তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল ব্রিটিশ পার্লামেন্টের এই কমিটি।
তবে তারা কমিটিকে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য দিয়েছে অভিযোগ করেছেন ডেমিয়েন কলিন্স।
এ বিষয়ে জাকারবার্গের বক্তব্য শুনতে চান বলে সপ্তাহের শুরুর দিকে জানিয়েছিলেন তিনি। এখন এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য-প্রমাণ নিয়ে তাকে হাজির হতে চিঠি পাঠিয়েছেন।