বিবিধ
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে আলোচনা : পুতিনকে ট্রাম্পের আমন্ত্রণ
রুশ কর্মকর্তা, বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তা প্রত্যাহার বিষয়ে আলোচনা করলেন রাশিয়ার অর্থমন্ত্রী এ্যান্টন সিলুনভ ও মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিফেন মিনাউসিন।
শুক্রবার এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় বলে রাশিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রেস সার্ভিস জানায়। রুশ বার্তা সংস্থা তাসের খবরে বলা হয়েছে, চলতি বছর গ্রীষ্মকালীন বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের চলমান সভার এক ফাঁকে রুশ অর্থমন্ত্রী মার্কিন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সভাটি করেন।
তাদের দ্বিপাক্ষিক সভায় রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের যে সব ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। রাশিয়ার অনুরোধে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানানো হয়।
সভায় উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া ও ইউক্রেন ইস্যু নিয়েও দুই মন্ত্রী আলোচনা করেন বলে তাসের খবরে বলা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র সরকার গত ৬ এপ্রিল থেকে রাশিয়ার বেশ কিছু কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, পুতিনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বসতে পারলে আমি আনন্দিত হবো।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেন, গত মাসে এক ফোনালাপে ট্রাম্প দুই দুইবার পুতিনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি এখন আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানাবেন বলে আমরা আশা করছি।
লাভরভ বলেন, পুতিনও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বসতে প্রস্তুত রয়েছেন। এ ধরনের কোনো বৈঠক নিয়ে বর্তমানে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। তবে ক্রেমলিন আশা করছে, হোয়াইট হাউস একটি বৈঠকের আয়োজন করবে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম আরআইএ নভোস্টিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শুক্রবার লাভরভ এসব কথা বলেন। লাভরভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ফোনালাপের পর থেকেই আমরা এমন একটি বৈঠকের পরিকল্পনা করেছি।
তিনি বলেন, ফোনে ট্রাম্প বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউস সফরে গেলে তিনি খুশি হবেন এবং এ সফরের পর তিনি ফিরতি সফরে রাশিয়া যেতে পারলে খুশি হবেন।
ল্যাভরভ আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এমন সফরের বিষয়টি কয়েকবার বলেছেন। সে কারণে আমরা আমেরিকার বন্ধুদের বলতে চাই যে, আমরা কোনাকিছু চাপিয়ে দিতে চাই না। আবার আমরা অভদ্র আচরণও করতে চাই না। আমরা বিষয়টি নিয়ে এমনভাবে এগুতে চাই যাতে ট্রাম্প তার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে পারেন।
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার নিয়ে আলোচনা : পুতিনকে ট্রাম্পের আমন্ত্রণ
রুশ কর্মকর্তা, বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র যে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তা প্রত্যাহার বিষয়ে আলোচনা করলেন রাশিয়ার অর্থমন্ত্রী এ্যান্টন সিলুনভ ও মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্টিফেন মিনাউসিন।
শুক্রবার এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় বলে রাশিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রেস সার্ভিস জানায়। রুশ বার্তা সংস্থা তাসের খবরে বলা হয়েছে, চলতি বছর গ্রীষ্মকালীন বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের চলমান সভার এক ফাঁকে রুশ অর্থমন্ত্রী মার্কিন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সভাটি করেন।
তাদের দ্বিপাক্ষিক সভায় রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের যে সব ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। রাশিয়ার অনুরোধে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানানো হয়।
সভায় উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া ও ইউক্রেন ইস্যু নিয়েও দুই মন্ত্রী আলোচনা করেন বলে তাসের খবরে বলা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র সরকার গত ৬ এপ্রিল থেকে রাশিয়ার বেশ কিছু কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
এদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, পুতিনের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে বসতে পারলে আমি আনন্দিত হবো।
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেন, গত মাসে এক ফোনালাপে ট্রাম্প দুই দুইবার পুতিনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তিনি এখন আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানাবেন বলে আমরা আশা করছি।
লাভরভ বলেন, পুতিনও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বসতে প্রস্তুত রয়েছেন। এ ধরনের কোনো বৈঠক নিয়ে বর্তমানে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। তবে ক্রেমলিন আশা করছে, হোয়াইট হাউস একটি বৈঠকের আয়োজন করবে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম আরআইএ নভোস্টিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শুক্রবার লাভরভ এসব কথা বলেন। লাভরভ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ফোনালাপের পর থেকেই আমরা এমন একটি বৈঠকের পরিকল্পনা করেছি।
তিনি বলেন, ফোনে ট্রাম্প বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউস সফরে গেলে তিনি খুশি হবেন এবং এ সফরের পর তিনি ফিরতি সফরে রাশিয়া যেতে পারলে খুশি হবেন।
ল্যাভরভ আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এমন সফরের বিষয়টি কয়েকবার বলেছেন। সে কারণে আমরা আমেরিকার বন্ধুদের বলতে চাই যে, আমরা কোনাকিছু চাপিয়ে দিতে চাই না। আবার আমরা অভদ্র আচরণও করতে চাই না। আমরা বিষয়টি নিয়ে এমনভাবে এগুতে চাই যাতে ট্রাম্প তার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে পারেন।