গিল-কার্তিক তাণ্ডবে কলকাতার সহজ জয়
চেন্নাইয়ের দেওয়া ১৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৯৭ রানে টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানের বিদায়ের পর অনেকেই ভাবতে পারেননি এতটা সহজ জয় পাবে কলকাতা। মজার ব্যাপার হলো অনেকের সেই অলীক ভাবনাকেই বাস্তবে রুপ দিলেন শুবম্যান গিল।
মিডল অর্ডারের এই ব্যাটসম্যানের ৩৬ বলে ৫৭ রানের ঝড়ো ব্যাটেই হেসে খেলে জিতলো কলকাতা। তার নান্দনিক ব্যাটে নিজেদের মাঠে ভক্তদের ৬ উইকেটের বড় জয়ের উল্লাসের উপলক্ষ এনে দিলেন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই যুবা। বলা বাহুল্য তার এমন ব্যাটেই ১৪ বল বাকি থাকতে দলের স্কোর লাইন দাঁড়ালো ৪ উইকেটে ১৮০।
স্বাগতিকদের স্বস্তির এই জয়ের দিনে গিলের সঙ্গে উইকেটের অপরপ্রান্তে ব্যাটে তাণ্ডব চালিয়েছেন অধিনায়ক দিনেশ কার্তিকও। ১৮ বলে করেছেন অপরাজিত ৪৫ রান। তাই ক্রেডিটটা তাকেও দিতেই হচ্ছে।
এদিকে, ২০ বলে ব্যক্তিগত তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রানের দাপুটে ইনিংস উপহার দিয়েছেন সুনিল নারাইন।
চেন্নাইয়ের হয়ে বল হাতে হারভাজন সিং, রবীন্দ্র জাদেজা, কেএম আসিফ ও লুঙ্গি এনগিদি একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (০৩ মে) কলকাতার ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেনসে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা উড়ন্তই করেছিল চেন্নাইয়ের দুই ওপেনার শেন ওয়াটসন ও ফ্যাফ ডুপ্লেসি।
কিন্তু আতকা কাটা পড়লেন ফ্যাফ। দলীয় ৪৮ রানে পিযুশ চাওলার ঘূর্ণিতে ব্যক্তিগত ২৭ রানে হলেন বোল্ড।
দ্বিতীয় উইকেটে সুরেশ রেইনার সঙ্গে ৫৩ রানের জুটি গড়ে ২৫ বলে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে সুনিল নারিনের বলে শিবরাম মাভির ক্যাচ হয়ে ফেরেন ওয়াটসন।
তিনে নামা রেইনাকে ৩১ রানে ফেরালেন কুলদিপ যাদব। এই রান সংগ্রহে তিনি মোকাবেলা করেছেন ২৬টি বল। মিডল অর্ডারে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে থাকা আম্বাতি রাইডুকে ২১ রানে ক্লিন বোল্ড করে নিজের দ্বিতীয় উইকেটটি তুলে নেন নারিন।
নারিনের জোড়া শিকারের দিনে পিছিয়ে ছিলেন না পিযুশও। চেন্নাই শিবিরে এদিন প্রথম আঘাত আনা এই স্পিনার নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন রবীন্দ্র জাদেজাকে। ১২ বলে ১২ রান তোলা জাদেজাকে তুলে দেন দিনেশ কার্তিকের গ্লাভসে।
তবে শেষ পর্যন্ত ব্যাটে ছিলেন অধিনায়ক ধোনি। ২৫ বলে তার অপরাজিত ৪৩ রানের ঝড়ে ৫ উইকেটে
চেন্নাইয়ের দেওয়া ১৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৯৭ রানে টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানের বিদায়ের পর অনেকেই ভাবতে পারেননি এতটা সহজ জয় পাবে কলকাতা। মজার ব্যাপার হলো অনেকের সেই অলীক ভাবনাকেই বাস্তবে রুপ দিলেন শুবম্যান গিল।
মিডল অর্ডারের এই ব্যাটসম্যানের ৩৬ বলে ৫৭ রানের ঝড়ো ব্যাটেই হেসে খেলে জিতলো কলকাতা। তার নান্দনিক ব্যাটে নিজেদের মাঠে ভক্তদের ৬ উইকেটের বড় জয়ের উল্লাসের উপলক্ষ এনে দিলেন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই যুবা। বলা বাহুল্য তার এমন ব্যাটেই ১৪ বল বাকি থাকতে দলের স্কোর লাইন দাঁড়ালো ৪ উইকেটে ১৮০।
স্বাগতিকদের স্বস্তির এই জয়ের দিনে গিলের সঙ্গে উইকেটের অপরপ্রান্তে ব্যাটে তাণ্ডব চালিয়েছেন অধিনায়ক দিনেশ কার্তিকও। ১৮ বলে করেছেন অপরাজিত ৪৫ রান। তাই ক্রেডিটটা তাকেও দিতেই হচ্ছে।
এদিকে, ২০ বলে ব্যক্তিগত তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রানের দাপুটে ইনিংস উপহার দিয়েছেন সুনিল নারাইন।
চেন্নাইয়ের হয়ে বল হাতে হারভাজন সিং, রবীন্দ্র জাদেজা, কেএম আসিফ ও লুঙ্গি এনগিদি একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (০৩ মে) কলকাতার ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেনসে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা উড়ন্তই করেছিল চেন্নাইয়ের দুই ওপেনার শেন ওয়াটসন ও ফ্যাফ ডুপ্লেসি।
কিন্তু আতকা কাটা পড়লেন ফ্যাফ। দলীয় ৪৮ রানে পিযুশ চাওলার ঘূর্ণিতে ব্যক্তিগত ২৭ রানে হলেন বোল্ড।
দ্বিতীয় উইকেটে সুরেশ রেইনার সঙ্গে ৫৩ রানের জুটি গড়ে ২৫ বলে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে সুনিল নারিনের বলে শিবরাম মাভির ক্যাচ হয়ে ফেরেন ওয়াটসন।
তিনে নামা রেইনাকে ৩১ রানে ফেরালেন কুলদিপ যাদব। এই রান সংগ্রহে তিনি মোকাবেলা করেছেন ২৬টি বল। মিডল অর্ডারে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে থাকা আম্বাতি রাইডুকে ২১ রানে ক্লিন বোল্ড করে নিজের দ্বিতীয় উইকেটটি তুলে নেন নারিন।
নারিনের জোড়া শিকারের দিনে পিছিয়ে ছিলেন না পিযুশও। চেন্নাই শিবিরে এদিন প্রথম আঘাত আনা এই স্পিনার নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন রবীন্দ্র জাদেজাকে। ১২ বলে ১২ রান তোলা জাদেজাকে তুলে দেন দিনেশ কার্তিকের গ্লাভসে।
তবে শেষ পর্যন্ত ব্যাটে ছিলেন অধিনায়ক ধোনি। ২৫ বলে তার অপরাজিত ৪৩ রানের ঝড়ে ৫ উইকেটে